ব্যক্তিত্ব

এমপি, এম.এল.এ., এম.এন.এ

??????????????????.

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????

৭১ এর বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা

??????????????????.

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????

পাকিস্তান পর্বের রাজনীতিবীদ

??????????????????.

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????

ভাষা সৈনিক

ভাষা সৈনিক মনসুর আহমেদ। জন্ম পিরোজপুরে। কিন্তু ছাত্রজীবন থেকে আমৃত্যু বাগেরহাটে স্থায়ী ছিলেন। আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজে ছাত্রাবস্থায় ১৯৪৮ ও ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে বাগেরহাটে নেতৃত্বের ভূমিকায় ছিলেন। 

ভাষা সৈনিক শেখ আশরাফ হোসেন। বাগেরহাট সদরের বাদেকাড়াপাড়ার বাসিন্দা। আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজে ছাত্রাবস্থায় ১৯৪৮ ও ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে বাগেরহাটে নেতৃত্বের ভূমিকায় ছিলেন। 

ভাষা সৈনিক আব্দুল খালেক। জন্ম বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে । আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজে ছাত্রাবস্থায় ১৯৪৮ সালে এবং সাবেক ছাত্রনেতা হিসেবে ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে বাগেরহাটে নেতৃত্বের ভূমিকায় ছিলেন।

ভাষা সৈনিক মীর মোশাররফ আলী।জন্ম বাগেরহাটের কচুয়ায়। তিনি আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজের শিক্ষক থাকা অবস্থায় ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে ছাত্রদের পৃষ্ঠপোষকতা করায় শিক্ষকতার পদ থেকে অপসারিত হয়েছিলেন।

ভাষা সৈনিক এ.জেড.এম দেলোয়ার হোসেন।বাগেরহাট সদরের বাদেকাড়াপাড়ার সন্তান। ১৯৫২ সালে আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজের ছাত্র সংসদের জিএস হিসেবে মহান ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।

ভাষা সৈনিক এ.এস.এম জহুরুল হক।জন্ম গোপালগঞ্জে। আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজে ছাত্রানেতা হিসেবে ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।

ভাষা সৈনিক ইবরাহীম হোসেন লাল।জন্ম পিরোজপুরে। বাগেরহাট শহরের হরিনখানা নিবাসী।আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজে ছাত্রাবস্থায় ১৯৫২ সালে এবং স্কুল ছাত্র হিসেবে ১৯৪৮ সালে বাগেরহাটে ভাষা আন্দোলনে অংশনেন।

ভাষা সৈনিক শেখ মারুফুল হক। জন্ম বাগেরহাট সদরের বাদেকাড়াপাড়া গ্রামে। ১৫২ সালে আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজে ছাত্রানেতা হিসেবে ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।

ভাষা সৈনিক শেখ আমজাদ আলী গোরাই। জন্ম বাগেরহাট সহরের হরিনখানা গ্রামে। আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজের সাবেক ছাত্র ও উদীয়মান যুবনেতা হিসেবে ১৯৪৮ ও ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনের প্রথম সারির নেতা ছিলেন।

ভাষা সৈনিক সৈয়দ রওনক আলী হারু। জন্ম বাগেরহাট সদরের রণবিজয়পুর গ্রামে। আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজ ছাত্র সংসদের নেতা হিসেবে ১৯৫২ সালে বাগেরহাটে ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।

ভাষা সৈনিক আব্দুল গনি সরদার। বাগেরহাট শহরের খারদ্বার গ্রামের সন্তান। মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাষানীর একনিষ্ঠ অনুসারী হিসেবে ১৯৫২ সালে এবং ১৯৪৮ সালে মহান ভাষা আন্দোলনের সকল কর্মসূচীতে সক্রীয় ছিলেন।

ভাষা সৈনিক আব্দুল বারী ইজারাদার।জন্ম বাগেরহাট সদরের বেমরতা গ্রামে। আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজের সাবেক ছাত্র ও যুবনেতা ১৯৪৮ ও ১৯৫২ সালে বাগেরহাটে ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন। বাগেরহাটে নেতৃত্বের ভূমিকায় ছিলেন। 

ভাষা সৈনিক ফারুক মাহমুদ। প্রকৃত নাম কাজী নজরুল ইসলাম। জন্ম বাগেরহাট সদরের মূক্ষাইট গ্রামে। বাগেরহাট মুসলিম স্কুলে ৮ম শ্রেণীতে পড়ার সময়ে ভাষা আন্দোলনে যুক্ত হন এবং ১৯৫৩ সালে স্কুল থেকে বহিস্কৃত হন। 

ভাষা সৈনিক আ: ছত্তার খাঁ। মোরেলগঞ্জ এর সন্তান। প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজের ছাত্র অবস্থায় ১৯৫২ সালে বাগেরহাটে ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন। 

ভাষা সৈনিক শেখ নজিবর রহমান।বাগেরহাট সদরের বাদেকাড়াপাড়ার গ্রামের সন্তান।প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজের ছাত্র অবস্থায় ১৯৫২ সালে বাগেরহাটে ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন। 

ভাষা সৈনিক গাজী আব্দুল জলিল। বাগেরহাট সদরের ডেমা গ্রামের সন্তান।প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজের ছাত্র অবস্থায় ১৯৫২ সালে বাগেরহাটে ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন।

ভাষা সৈনিক সৈয়দ মোস্তাগাউছুল হক। বাগেরহাট সদরের গোটাপাড়ার সন্তান। তরুন রাজনিতিক হিসেবে ১৯৫২সালে বাগেরহাটে ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন। 

ভাষা সৈনিক এস.এম সোহরাব হোসেন। গ্রামের বাড়ি বাগেরহাট সদরের ফতেপুরে। ১৯৫২ সালে স্কুল ছাত্র থাকা অবস্থায় বাগেরহাটে ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন। 

ভাষা সৈনিক শেখ ইজাবুল হক। বাড়ি বাগেরহাট সদরের বাদেকাড়াপাড়া গ্রামে। ১৯৫২ সালে প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজে ছাত্র অবস্থায় ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন।

ভাষা সৈনিক শেখ আলী আহম্মেদ। তৎকালীন বাগেরহাট মহকুমার ফকিরহাটের সন্তান। ১৯৫২ সালে প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজে ছাত্র অবস্থায় ভাষা আন্দোলনে অংশ নেন।

ভাষা সৈনিক হালিমা খাতুন। বাদেকাড়াপাড়ার সন্তান। ১৯৫২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলেন। ২১শে ফেব্রুয়ারি সকালে ঢাকার রাজপথে ১৪৪ ধারা ভঙ্গকারী নারীদের মধ্যে তিনি অন্যতম।

ভাষা সৈনিক রাবেয়া খাতুন। কচুয়ার ধোপাখালী গ্রামের সন্তান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ছিলেন। ২১শে ফেব্রুয়ারি সকালে ঢাকার রাজপথে ১৪৪ ধারা ভঙ্গকারী নারীদের মধ্যে তিনি অন্যতম।

ভাষা সৈনিক সরদার আনোয়ারুল ইসলাম। ফকিরহাটের সন্তান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। ২১শে ফেব্রুয়ারি সকালে  ঢাকার রাজপথে মিছিল করতে যেয়ে পুলিশের গুলিতে আহত হন। ১৯৪৮ সালে পি.সি. কলেজের ছাত্র অবস্থায় রাষ্ট্রভাষার দাবীর আন্দোলনেও অংশ নেন।

ভাষা সৈনিক শেখ আব্দুল আজিজ। মোরেলগঞ্জের তেলীগাঁতি গ্রামের সন্তান। ১৯৫২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নেতা হিসেবে ২১শে ফেব্রুয়ারি রাজপথের আন্দোলনে ছিলেন। 

ভাষা সৈনিক কাজি আজহার আলি। ফকিরহাটের সন্তান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। ২১শে ফেব্রুয়ারি সকালে  ঢাকায় রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে রাজপথে ছিলেন।

ভাষা সৈনিক শেখ হাবিবুর রহমান। বাদেকাড়াপাড়ার গ্রামের সন্তান। ১৯৫২ সালে চাকুরী সূত্রে ঝিনাইদহে অবস্থান করছিলেন। তিনি সেখানে রাষ্ট্রভাসা আন্দোলনে সক্রীয় ছিলেন।

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????

বৃটিশ বিরোধী বিপ্লবী

??????????????????.

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????

বৃটিশ পর্বের রাজনীতিবীদ

??????????????????.

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????

??????????????????